Central Forces: শাহি-দরবারে আর্জি বিজেপির, উপনির্বাচনে রাজ্যে আসছে আরও ১৯ কোম্পানি বাহিনী

By Polls: উপনির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে রাজ্যে আসছে আরও বাহিনী...
Central_Force
Central_Force

মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এ রাজ্যে সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচন হয় না। বাম জমানা পেরিয়ে তৃণমূল আমলেও একই অভিযোগ করে আসছেন শাসক-বিরোধী নেতা-কর্মীরা। সুষ্ঠু নির্বাচন (By Polls) হলে বিরোধীদের জয়ের সম্ভাবনা বাড়ত। বিরোধীদের মুখে এমন দাবি হরবখত শোনা যায়। দুয়ারে রাজ্যের পাঁচ জেলার ৬ আসনে উপনির্বাচন। তার আগে, আরও বেশি কেন্দ্রীয় বাহিনী (Central Forces) মোতায়েনের দাবি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের কাছে করেছিলেন বিজেপি নেতৃত্ব। তার পরেই এক লপ্তে বাড়িয়ে দেওয়া হল ১৯ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী। কেন্দ্রীয় বাহিনী প্রথমে ছিল ৮৯ কোম্পানি। পরে ১৯ কোম্পানি বাড়ানোয় সব মিলিয়ে উপনির্বাচনে এ রাজ্যে মোতায়েন করা হচ্ছে ১০৮ কোম্পানি।

শাহের কাছে দাবি (Central Forces)

দিন তিনেক আগে রাজ্যে এসেছিলেন অমিত শাহ। বিজেপির সদস্য সংগ্রহ অভিযান কর্মসূচির সূচনা করতেই বঙ্গ সফরে এসেছিলেন তিনি। সেই সময় রাজ্যের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে তাঁর কাছে অভিযোগ করেন বিজেপি নেতা শিশির বাজোরিয়া। অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য আরও কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের অনুরোধ জানান তিনি। তার পরেই জানা গেল, রাজ্যে উপনির্বাচন উপলক্ষে আসছে আরও ১৯ কোম্পানি বাহিনী।

দুয়ারে উপনির্বাচন

আগামী ১৩ নভেম্বর হবে উপনির্বাচন (Central Forces)। নির্বাচন হবে উত্তরবঙ্গের দুটি আসনে। একটি কোচবিহারের সিতাই এবং অন্যটি আলিপুরদুয়ারের মাদারিহাট। দক্ষিণবঙ্গের চারটি আসনেও হবে উপনির্বাচন। এগুলি হল, উত্তর ২৪ পরগনার নৈহাটি ও হাড়োয়া, পশ্চিম মেদিনীপুরের মেদিনীপুর এবং বাঁকুড়ার তালডাংলা কেন্দ্র। প্রথমে যে ৮৯ কোম্পানি বাহিনী আসার কথা ছিল, তার মধ্যে সিআরপিএফ ছিল ২৪ কোম্পানি, বিএসএফ ছিল ৩০ কোম্পানি, সিআইএসএফ ছিল ১২ কোম্পানি। ১০ কোম্পানি আইআইবিপি এবং ১৩ কোম্পানি এসএসবি। এখন যে ১৯ কোম্পানি বাড়ানো হয়েছে, তাতে থাকছে ৫ কোম্পানি সিআরপিএফ, ১০ কোম্পানি বিএসএফ, ২ কোম্পানি করে সিআইএসএফ এবং আইটিবিপি।

আরও পড়ুন: “ঠাকুর সমাধিস্থ! কেবল চক্ষের বাহিরের কোণ দিয়া আনন্দধারা পড়িতেছে”

প্রসঙ্গত, যে ছয় আসনে উপনির্বাচন হতে চলেছে, সেই কেন্দ্রগুলির বিধায়করা লোকসভা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে সাংসদ হয়েছেন। তাই হচ্ছে অকাল ভোট। এই কেন্দ্রগুলির ৫টিতে জয়ী হয়েছিল তৃণমূল। একটিতে ফুটেছিল পদ্ম। আরজি করকাণ্ডে সরগরম রাজ্য-রাজনীতি। রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে পুঞ্জীভূত হয়েছে ব্যাপক ক্ষোভ (By Polls)। সেই ক্ষোভ ইভিএমে প্রতিফলিত হলে পাশা উল্টে যাবে বলেই (Central Forces) ধারণা ভোট বিশেষজ্ঞদের।

 

দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

   

Share:

Facebook
Twitter
WhatsApp
LinkedIn

You may also like

+ There are no comments

Add yours

Recent Articles